LITTLE KNOWN FACTS ABOUT মাথা নোয়াবার নয়.

Little Known Facts About মাথা নোয়াবার নয়.

Little Known Facts About মাথা নোয়াবার নয়.

Blog Article

ছবির ক্যাপশান, হোয়াইট হাউজের ওভাল অফিসে হাসি মুখে ক্যামেরার সামনে মি. ট্রাম্প।

মূল নিবন্ধ: ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতিত্ব

আকাশেও যুক্তরাষ্ট্রের আধিপত্য বজায় থাকবে বলে জানান নতুন প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন যে, মার্কিন নভোচারীরা মঙ্গল গ্রহে গিয়ে বিজয়ের নতুন ইতিহাস রচনা করবেন।

প্রায় দুই বছর ধরে একজন বিশেষ কৌঁসুলি ২০১৬ সালে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রচার শিবির ও রাশিয়ার মধ্যে আঁতাতের অভিযোগের তদন্ত করেছেন। ৩৪ জনের বিরুদ্ধে কম্পিউটার হ্যাকিং ও আর্থিক অপরাধের মতো মামলায় ফৌজদারি অভিযোগ আনা হলেও অভিযুক্তদের তালিকায় ট্রাম্প ছিলেন না। তবে তদন্তে অপরাধমূলক যোগসাজশের প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

জর্জিয়ার মধ্যবয়সি নারীর কাছ থেকে জানতে চাওয়া হয়েছিল, কেন তিনি হ্যারিসকে পছন্দ করেন, তার জবাব ছিল, কারণ, তিনি সব বিষয়ে ট্রাম্পের একেবারে উল্টো অবস্থানে আছেন। 

৪ রাষ্টপতি হিসেবে প্রথম মেয়াদকাল (২০১৭-২০২১) ৪.১ প্রাথমিক পদক্ষেপ

রাষ্ট্রপতি হিসেবে দ্বিতীয় মেয়াদকাল (২০২৫-বর্তমান)

প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফল মেনে নিতে অস্বীকার করেন মি. ট্রাম্প। ২০২১ সালের ছয়ই জানুয়ারি ওয়াশিংটনে তার সমর্থকদের নিয়ে সমাবেশ করেন এবং তাদের ইউনাইটেড স্টেটস ক্যাপিটলে জড়ো হওয়ার আহ্বান জানান কারণ কংগ্রেসের তরফে মি.

কিন্তু পোপ ফ্রান্সিস দাবি করেছেন যে, অভিবাসন নিয়ে ট্রাম্পের মতাদর্শ খ্রীষ্টীয় শিক্ষার পরিপন্থী:[৩৪৯] "একজন ব্যক্তি যে সম্পর্কের সেতু নির্মাণের পরিবর্তে শুধু বিভেদের দেওয়াল নির্মাণের কথা চিন্তা করে, সে কখনও সত্যিকারের খ্রীষ্টান হতে পারে না। এটি গসপেল পরিপন্থী"। তাকে নিয়ে পোপ ফ্রান্সিসের সমালোচনাকে ট্রাম্প "মর্যাদাহানিকর" হিসেবে উল্লেখ করে আরো বলেছেন যে, মেক্সিকান সরকার তাদের রাজনৈতিক ফায়দা লুটতে পোপকে ব্যবহার করছেন।[৩৫০] ট্রাম্প আরো বলেন, "কারণ তারা (মেক্সিকান সরকার) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে শেষ করে দেওয়ার পন্থা অবিরত রাখতে চায়"।[৩৫১] ট্রাম্প আরো বলেন যে, যদি কখনও আইসিস ভ্যাটিকান আক্রমণ করে তবে পোপ এই বলে তার অনুতাপ প্রকাশ করবেন যে যদি ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট হওয়ার জন্য প্রার্থনা করতাম, তবে এই ধরনের ঘটনা কখনও হতো না।[৩৫১]

বাইবেল! কোন কিছুই বাইবেলের সমতুল্য নই"।[৩৪৬]

ছবির ক্যাপশান, ২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের রাতে নিউ ইয়র্কে জন সাধারণের উদ্দেশ্যে বক্তৃতা দিচ্ছেন মি. ট্রাম্প।

ট্রাম্পের অভিবাসন বিরোধী মন্তব্য শুধুমাত্র মুসলমানদের লক্ষ্য করে ছিল না, বরং যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধভাবে বসবাসরত ১১ মিলিয়ন লোকের প্রতিও ছিল। তিনি যুক্তরাষ্ট্র থেকে এই লোকদের বহিষ্কারের প্রস্তাব দেন, যা তাকে বিদেশি বিরোধীতা এবং এর জন্য প্রয়োজনীয় খরচ সম্পর্কে সমালোচনার সম্মুখীন করে।[১০৯] তিনি অভিবাসীদের জন্মগত নাগরিকত্ব সম্পর্কেও বিরোধিতা করেন।[১১০] তিনি রাশিয়া এবং ভ্লাদিমির পুতিন-এর সাথে ওবামা more info আমলের চেয়ে ভালো সম্পর্ক গড়ে তোলার দাবি করেন।[১১১] যদি তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন, তাহলে ইরানের সাথে পরমাণু চুক্তি বাতিলের প্রতিশ্রুতি দেন।[১১২]

ট্রাম্প তার অভিবাসন নীতির মাধ্যমে আনুমানিক ১১ মিলিয়ন অবৈধ অভিবাসীদের যুক্তরাষ্ট্র থেকে নির্বাসিত করা এবং মেক্সিকান-যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তে একটি সু-দৃঢ় দেওয়াল নির্মাণের প্রস্তাবনা রাখেন।[৫৩] এরই পরিপ্রেক্ষিতে মেক্সিকোর সাবেক প্রেসিডেন্ট ফেলিপ কালডেরন বলেন যে, "এরকম গো-মূর্খ দেওয়াল নির্মাণের জন্য আমরা এক পয়সাও খরচ করতে আগ্রহী নয়। এবং এই ধরনের প্রস্তাবনা সম্পূর্ণই অর্থহীন।"[৫৪]

রিয়েল এস্টেট স্পোর্টস টাইকুন থেকে হোয়াইট হাউস, যে পথ পাড়ি দিয়েছিলেন ট্রাম্প

Report this page